
দেশটির ভিক্টোরিয়া প্রদেশে ২০২০ সালে প্রথম ফোন নিষিদ্ধ করা হয়। এরপর পশ্চিম অস্ট্রেলিয়া, তাসমানিয়া, নিউ সাউথ ওয়েলস ও দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়া ২০২৩ সালের মধ্যে একই পদক্ষেপ নেয়।
দ্যা গার্ডিয়ান।
অস্ট্রেলিয়ান ক্রিশ্চিয়ান কলেজের মেলবোর্ন শাখার অধ্যক্ষ ক্যালেব পিটারসন জানান, ফোন নিষিদ্ধ করার প্রধান উদ্দেশ্য ছিল ক্লাসে শিক্ষার্থীদের মনোযোগ ফিরিয়ে আনা। তিনি বলেন, “যখন ফোন হাতের নাগালে থাকে, শিক্ষার্থীর মন কখনো পুরোপুরি শ্রেণিকক্ষে থাকে না। আমরা চাইছিলাম, তারা যেন আবার শেখার পরিবেশে মনোযোগী হয়।”
বাস্তবায়ন ও উদ্দেশ্য
- নীতি: এখন শিক্ষার্থীদের ফোন ব্যাগ বা লকারে রাখতে হয়; হাতে ধরা পড়লে সেটি জব্দ করে দিনের শেষে ফেরত দেওয়া হয়।
- রাজ্যগুলো: ভিক্টোরিয়া প্রদেশে ২০২০ সালে প্রথম ফোন নিষিদ্ধ করা হয়। এরপর পশ্চিম অস্ট্রেলিয়া, তাসমানিয়া, নিউ সাউথ ওয়েলস ও দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়া ২০২৩ সালের মধ্যে এবং কুইন্সল্যান্ড ২০২৪ সালের শুরুতে একই নীতি কার্যকর করে।
নীতিটি শুরু থেকেই অভিভাবক ও নীতিনির্ধারকদের মধ্যে জনপ্রিয়তা পায়। অনেকে বিশ্বাস করতেন যে এতে শ্রেণিকক্ষে শিক্ষার্থীদের মনোযোগ বাড়বে, সামাজিক পরিবেশ উন্নত হবে ও শিক্ষকেরা যত্নসহকারে পড়াতে পারবেন।