
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠক করছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ (মাঝখানে)। এ সময় বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন পাকিস্তানের ফিল্ড মার্শাল আসিম মুনির। ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, হোয়াইট হাউসফাইল ছবি
এরিক শাহজার।
পাকিস্তান যেন ভূরাজনীতির হাওয়া ঠিকঠাক ধরতে পেরেছে। গত মাসে দেশটি সৌদি আরবের সঙ্গে এক গুরুত্বপূর্ণ প্রতিরক্ষাচুক্তি স্বাক্ষর করেছে, যাতে বলা হয়েছে, একজনের ওপর আক্রমণ উভয়ের ওপর আক্রমণ হিসেবে গণ্য হবে। এই চুক্তিটি প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ভরা এক অঞ্চলে নিরাপত্তার প্রতিশ্রুতি অনেক বাড়িয়ে দিল।
ওয়াশিংটনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা
একই সময়ে ইসলামাবাদ নীরবে:
- বিরল মৃত্তিকা খনিজের নমুনা যুক্তরাষ্ট্রে পাঠিয়েছে।
- ওয়াশিংটনের সঙ্গে আরও বড় ধরনের রপ্তানিচুক্তির পথ খুঁজছে।
অন্যদিকে, ওয়াশিংটনও মনে হয় পাকিস্তানকে আর মামুলি শক্তি হিসেবে দেখছে না।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, পাকিস্তানের এই পদক্ষেপগুলো গতি সঞ্চারের ইঙ্গিত দেয়। ইসলামাবাদ ও রিয়াদের বিশ্লেষকেরা একে পাকিস্তানের পররাষ্ট্রনীতির পুনর্জাগরণ বলে অভিহিত করছেন। তাঁদের মতে, দেশটি তার কৌশলগত অপরিহার্যতাকে দেরিতে হলেও ঠিকঠাক বুঝতে পেরেছে।
