
মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের কালো মাটির এই উইকেট যেন এক গোলকধাঁধাছবি: ভিডিও থেকে নেওয়া।
নিজস্ব প্রতিবেদন।
মিরপুরে অস্ট্রেলিয়ান কিউরেটর রিচার্ড উইন্টার একসময় ওয়াকার মতো গতিময় ও বাউন্সি উইকেট তৈরির স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন। কিন্তু সেই স্বপ্ন কেন বাস্তব হলো না?
মিরপুরের ‘জন্মদাগ’
মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের প্রধান সমস্যা হলো তার ‘জন্মদাগ’—অর্থাৎ এখানকার কালো মাটির উইকেট। তবে শুধু কালো মাটির জন্যই নেতিবাচক আলোচনা নয়, সমস্যাটা অন্য জায়গায়।
ক্রিকেট এল মিরপুরে
- ফুটবলের সঙ্গে লড়াইয়ের পর জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ মিরপুর স্টেডিয়ামকে ক্রিকেটের জন্য বরাদ্দ দেয়।
- ২০০৬ সালের ডিসেম্বরে এ মাঠে প্রথম আন্তর্জাতিক ক্রিকেট অনুষ্ঠিত হয়।

মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে প্রথম আন্তর্জাতিক ম্যাচ হয়েছে ২০০৬ সালে
ছবি: এএফপি।
ওয়াকা বানাতে কালো মাটির উইকেট
মিরপুর স্টেডিয়ামের উইকেটের পরামর্শক হিসেবে এসেছিলেন পার্থের তৎকালীন ওয়াকা গ্রাউন্ডের কিউরেটর রিচার্ড উইন্টার।
- মাঝমাঠের চতুষ্কোণ গর্তটি দেখিয়ে উইন্টার বলেছিলেন, ওয়াকার মতো উইকেট হবে এখানে। ওয়াকার উইকেট গতিময়, বাউন্সি, এবং সেটিও কালো মাটি দিয়ে বানানো হয়েছিল।
- বিসিবি দেশীয় যেসব মাটির নমুনা দেখাল, সেখান থেকে উইন্টার বেছে নিলেন সাভার অঞ্চলের কালো মাটিটা।